in ইতিহাস ও নিদর্শন by
গজনীর সুলতান মাহমুদ সম্পর্কে লিখ?

2 Answers

0 votes
by
 
Best answer
চারদিকে এমন গবেষণা ও এগিয়ে যাওয়ার এ যুগেও এ বীরপুরুষদের সম্পর্কে আমরা কিছুই জানি না। আমরা বনে-জঙ্গলে পালিয়ে বেড়ানো চে-গু’র ছবি বুকে নিয়ে গর্ব করি, নেপোলিয়ন, মুসোলিনি সম্পর্কে জানতে আগ্রহী, হিটলারের বাঙ্কার আর তার প্রেমিকার নাম-ধাম নিয়ে উৎসাহ বোধ করি- স্যার রিচার্ড , আলেকজান্ডার এদের আড়ালে বীর মুজাহিদ সুলতান সালাহুদ্দিন আল আইউবি , গজনির সুলতান মাহমুদ, মুহাম্মদ বিন কাসিম এই মহাপুরুষদের জীবনী ও কর্মকাণ্ড আমরা কয়জনে জানি বা জানার চেস্টা করি । গজনীর সুলতান মাহমুদ কিংবদন্তী এক নাম যিনি ভারত উপমহাদেশের তৎকালিন অত্যাচারী হিন্দু রাজাদের জন্য ছিলেন এক ভয়ংকর আতংক । তৎকালিন ভারতের অসহায় ও অত্যাচারিত মুসলমানদের জন্য তিনি ছিলেন মুক্তির দুত। সবুক্তগীনের মৃত্যুর পর তার জ্যেষ্ঠ পুত্র সুলতান মাহমুদ ৯৯৭ খৃস্টাব্দে গজনীর সিংহাসনে আরোহণ করেন এবং ৯৯৮ খৃস্টাব্দে খোরাসানের সামানীয়দের পরাজিত করে স্বীয় আধিপত্য মজবুত ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত করেন। অতঃপর মাহমুদ ‘সুলতান’ উপাধি গ্রহণ করে তৎকালীন আব্বাসীয় খলিফা কাদির বিল্লাহর আনুগত্য স্বীকার করে পত্র প্রেরণ করেন। এতে খলিফা সন্তুষ্ট হয়ে তাকে ‘ইয়ামিন-উদ-দৌল্লা’ এবং ‘আমিন-উল-মিল্লাত’ উপাধিতে ভূষিত করেন। তিনি মূর্তি পূজারী পৌত্তলিক ও নিষ্ঠুর হিন্দু রাজাদের বিরুদ্ধে ১৭ বার মতান্তরে ২১ বার ভারত আক্রমণ করেছিলেন। সামরিক মেধা ও দক্ষতায় তৎকালীন কোনো নৃপতিই তার সমকক্ষ ছিল না। সতেরবার ভারত অভিযানে তিনি প্রতিবারই বিজয়ী হন। তিনি ছিলেন একজন নিবেদিত প্রান খাঁটি মুসলিম। যদিও বিধর্মী ইতিহাসবিদেরা তার এই ধর্ম প্রান ব্যাক্তিত্বকে আড়াল করে উনাকে লুটেরা হিংস্র সুলতান হিসাবেই চিত্রিত করেছে। এতে উনার দ্বীনের প্রতি নিবেদিত কর্ম গুলি মিথ্যা ইতিহাসের আড়ালে হারিয়ে গেলেও পরবর্তীতে মুসলমান ইতিহাসবিদেরা মিথ্যা ইতিহাসের মেঘের আড়াল হতে সুলতান মাহমুদের সত্য ইতিহাস মধ্যাহ্ন সূর্যের আলোর মতই প্রজ্বলিত করেছেন। এতে আমরা দেখতে পাই তিনি ছিলেন ইসলামের জন্য নিজেকে বিলিয়ে দেওয়া একজন খাঁটি মুসলিম। যিনি ব্যাক্তিগত জীবনেও ছিলেন পরহেজগার, মুত্তাকী এবং তাসাউফ পন্থি। তিনি তাকওয়ার দিক দিয়েও ছিলেন অন্যতম একজন বাদশাহ। যুদ্ধের ময়দানে যখন শ্ত্রুদের আক্রমণে তিনি পরাজয়ের দ্বার প্রান্তে চলে যেতেন, তখন সেই ময়দানেই তিনি তার বাহন হতে নেমে দুই রাকাত নামায পড়ে আল্লাহর কাছে কাতর মনে সাহায্য চাইতেন। এতে আল্লাহ তায়ালা তার দোয়া কবুল করে উনাকে বিজয় দান করতেন। এই রকম ঘটনা উনার জীবনে বহুবার ঘটেছে। সুলতানের ঘুম ও কোরআনে পাকের একটি ঘটনাঃ- একদিনের ঘটনা রাজ দরবারের সমস্ত কাজকর্ম শেষ করে তিনি সেদিন বড়ই ক্লান্ত বোধ করছিলেন। তাই তাড়াতাড়ি বিশ্রাম লাভের জন্য সুলতানের মন উদগ্রীব হয়ে উঠে। তিনি বিশ্রামের জন্য গৃহে প্রবেশ করলেন। নরম বিছানায় গা এলিয়ে দেবার জন্য এগিয়ে যান। হঠাৎ গৃহমধ্যে একটি তাকের দিকে তাঁর নজর পরে। সেখানে একটি কুরআন শরীফ রাখা ছিল। কুরআন শরীফ আল্লাহর কিতাব। পবিত্র কিতাব। বিছানার উপর শয়ন করলে কুরআনের দিকে পা চলে যায়। কুরআনের দিকে পা ছড়িয়ে শয়ন করার চাইতে বড় বেয়াদবি আর কি হতে পারে। এই চিন্তায় সুলতান অস্থির হয়ে পড়েন। তিনি মনে করেন বিছানার খাটটি অন্যদিকে ফিরিয়ে দেই, তাহলে কুরআনের দিকে মাথা হয়ে যাবে। যেই কথা সেই কাজ। তিনি সঙ্গে সঙ্গেই খাটটি ঘুরিয়ে দেন। এবার সুলতান শয়ন করতে গেলেন। কিন্তু হঠাৎ আবার মনে হলো আল্লাহর কিতাব আমার ঘরে থাকবে আর আমি তা পড়বো না? আমি শুয়ে আরাম করবো ? আল্লাহর কিতাবে যা লেখা আছে আমি তা পালন করবো না ? আল্লাহর কিতাবেতো আমাদের কথা লেখা আছে। অথচ আমি তা জানবো না ? ঘুমিয়ে রাত কাটাবো, আমি এত বড় গাফেল ? সুলতানের আবার মনে হলো, কুরআন শরিফটা পাশের ঘরে রেখে এলেই তো হয়। তাহলে আমি আরাম করে শয়ন করতে পারবো। এ চিন্তা মনে আসার সাথে সাথেই সুলতানের মন কেঁপে ওঠে। সুলতান মনে মনে বললেন। হায়, আমি কত বড় পাষণ্ড হয়ে গেছি। নিজের আরামের জন্য আল্লাহর পবিত্র কিতাবকে এ ঘর থেকে সরিয়ে দিতে চাচ্ছি। আল্লাহর সাথে আমি কত বড় গোস্তাখী করছি। ঝর ঝর করে অশ্রু গড়িয়ে পড়তে থাকে সুলতানের চোখ দিয়ে। সে রাতে আর সুলতান বিছানায় শয়ন করতে পারেননি। কোরআন তেলোয়াত করতে করতে সারা রাত পার করে দেন। সুলতান মাহমুদ গজনবী রহঃ এর পীর এবং বায়জিদ বোস্তামী রহঃ এর একটি ভবিষ্যৎ বানীঃ- আল বিরুনি , ফিরিশ্তা, গারদিজ, উতবি ও বায়হাকির মত বিখ্যাত ও নির্ভরযোগ্য ইতিহাসবিদ্গন লিখেছেন সুলতান মাহমুদ তৎকালীন বুজুর্গ আবুল হাসান খেরকানি রহমতুল্লাহ আলাইহির মুরিদ ছিলেন। আবুল হাসান খেরকানি রহমতুল্লাহ আলাইহি এমনই এক বুজুর্গ যার জন্মের প্রায় ৫০ বছর আগে হযরত বায়েজিদ বোস্তামি রহমতুল্লাহ আলাইহি উনার জন্মস্থান গ্রামের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় বলে ছিলেন এই চোরদের গ্রামে এক মহান বুজুর্গ জন্ম গ্রহন করবে। সেই বুজুর্গ আবুল হাসান খেরকানি রহমতুল্লাহ আলাইহির দরবারে তিনি নিয়মিত যাতায়াত করতেন । তিনি নিজেই হযরত আবুল হাসান খেরকানি রহমতুল্লাহ আলাইহি এর দরবারে যেতেন। একজন সুলতান হিসেবে তিনি কখনও আবুল হাসান খেরকানি রহমতুল্লাহ আলাইহি কে দরবারে ডেকে পাঠান নাই। তিনি ছদ্মবেশে বুজুর্গের দরবারে যেয়ে ইসলাহ ও পরামর্শ নিতেন। সেখানে তিনি আত্ম পরিচয় গোপন করে নিজেকে সুলতানের দুত হিসেবে পরিচয় দিতেন। তাই হযরত আবুল হাসান খেরকানি রহমতুল্লাহ আলাইহি মজলিসে সুলতানের উপস্থিতিতে বলতেন ”আমার একথা ভাবতে ভাল লাগে যে গজনীর সুলতানের দূত সুলতান নিজেই হন। এটা প্রকৃতই মুসলমানের আলামত।
0 votes
by
চারদিকে এমন গবেষণা ও এগিয়ে যাওয়ার এ যুগেও এ বীরপুরুষদের সম্পর্কে আমরা কিছুই জানি না। আমরা বনে-জঙ্গলে পালিয়ে বেড়ানো চে-গু’র ছবি বুকে নিয়ে গর্ব করি, নেপোলিয়ন, মুসোলিনি সম্পর্কে জানতে আগ্রহী, হিটলারের বাঙ্কার আর তার প্রেমিকার নাম-ধাম নিয়ে উৎসাহ বোধ করি- স্যার রিচার্ড , আলেকজান্ডার এদের আড়ালে বীর মুজাহিদ সুলতান সালাহুদ্দিন আল আইউবি , গজনির সুলতান মাহমুদ, মুহাম্মদ বিন কাসিম এই মহাপুরুষদের জীবনী ও কর্মকাণ্ড আমরা কয়জনে জানি বা জানার চেস্টা করি । গজনীর সুলতান মাহমুদ কিংবদন্তী এক নাম যিনি ভারত উপমহাদেশের তৎকালিন অত্যাচারী হিন্দু রাজাদের জন্য ছিলেন এক ভয়ংকর আতংক । তৎকালিন ভারতের অসহায় ও অত্যাচারিত মুসলমানদের জন্য তিনি ছিলেন মুক্তির দুত। সবুক্তগীনের মৃত্যুর পর তার জ্যেষ্ঠ পুত্র সুলতান মাহমুদ ৯৯৭ খৃস্টাব্দে গজনীর সিংহাসনে আরোহণ করেন এবং ৯৯৮ খৃস্টাব্দে খোরাসানের সামানীয়দের পরাজিত করে স্বীয় আধিপত্য মজবুত ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত করেন। অতঃপর মাহমুদ ‘সুলতান’ উপাধি গ্রহণ করে তৎকালীন আব্বাসীয় খলিফা কাদির বিল্লাহর আনুগত্য স্বীকার করে পত্র প্রেরণ করেন। এতে খলিফা সন্তুষ্ট হয়ে তাকে ‘ইয়ামিন-উদ-দৌল্লা’ এবং ‘আমিন-উল-মিল্লাত’ উপাধিতে ভূষিত করেন। তিনি মূর্তি পূজারী পৌত্তলিক ও নিষ্ঠুর হিন্দু রাজাদের বিরুদ্ধে ১৭ বার মতান্তরে ২১ বার ভারত আক্রমণ করেছিলেন। সামরিক মেধা ও দক্ষতায় তৎকালীন কোনো নৃপতিই তার সমকক্ষ ছিল না। সতেরবার ভারত অভিযানে তিনি প্রতিবারই বিজয়ী হন। তিনি ছিলেন একজন নিবেদিত প্রান খাঁটি মুসলিম। যদিও বিধর্মী ইতিহাসবিদেরা তার এই ধর্ম প্রান ব্যাক্তিত্বকে আড়াল করে উনাকে লুটেরা হিংস্র সুলতান হিসাবেই চিত্রিত করেছে। এতে উনার দ্বীনের প্রতি নিবেদিত কর্ম গুলি মিথ্যা ইতিহাসের আড়ালে হারিয়ে গেলেও পরবর্তীতে মুসলমান ইতিহাসবিদেরা মিথ্যা ইতিহাসের মেঘের আড়াল হতে সুলতান মাহমুদের সত্য ইতিহাস মধ্যাহ্ন সূর্যের আলোর মতই প্রজ্বলিত করেছেন। এতে আমরা দেখতে পাই তিনি ছিলেন ইসলামের জন্য নিজেকে বিলিয়ে দেওয়া একজন খাঁটি মুসলিম। যিনি ব্যাক্তিগত জীবনেও ছিলেন পরহেজগার, মুত্তাকী এবং তাসাউফ পন্থি। তিনি তাকওয়ার দিক দিয়েও ছিলেন অন্যতম একজন বাদশাহ। যুদ্ধের ময়দানে যখন শ্ত্রুদের আক্রমণে তিনি পরাজয়ের দ্বার প্রান্তে চলে যেতেন, তখন সেই ময়দানেই তিনি তার বাহন হতে নেমে দুই রাকাত নামায পড়ে আল্লাহর কাছে কাতর মনে সাহায্য চাইতেন। এতে আল্লাহ তায়ালা তার দোয়া কবুল করে উনাকে বিজয় দান করতেন। এই রকম ঘটনা উনার জীবনে বহুবার ঘটেছে। সুলতানের ঘুম ও কোরআনে পাকের একটি ঘটনাঃ- একদিনের ঘটনা রাজ দরবারের সমস্ত কাজকর্ম শেষ করে তিনি সেদিন বড়ই ক্লান্ত বোধ করছিলেন। তাই তাড়াতাড়ি বিশ্রাম লাভের জন্য সুলতানের মন উদগ্রীব হয়ে উঠে। তিনি বিশ্রামের জন্য গৃহে প্রবেশ করলেন। নরম বিছানায় গা এলিয়ে দেবার জন্য এগিয়ে যান। হঠাৎ গৃহমধ্যে একটি তাকের দিকে তাঁর নজর পরে। সেখানে একটি কুরআন শরীফ রাখা ছিল। কুরআন শরীফ আল্লাহর কিতাব। পবিত্র কিতাব। বিছানার উপর শয়ন করলে কুরআনের দিকে পা চলে যায়। কুরআনের দিকে পা ছড়িয়ে শয়ন করার চাইতে বড় বেয়াদবি আর কি হতে পারে। এই চিন্তায় সুলতান অস্থির হয়ে পড়েন। তিনি মনে করেন বিছানার খাটটি অন্যদিকে ফিরিয়ে দেই, তাহলে কুরআনের দিকে মাথা হয়ে যাবে। যেই কথা সেই কাজ। তিনি সঙ্গে সঙ্গেই খাটটি ঘুরিয়ে দেন। এবার সুলতান শয়ন করতে গেলেন। কিন্তু হঠাৎ আবার মনে হলো আল্লাহর কিতাব আমার ঘরে থাকবে আর আমি তা পড়বো না? আমি শুয়ে আরাম করবো ? আল্লাহর কিতাবে যা লেখা আছে আমি তা পালন করবো না ? আল্লাহর কিতাবেতো আমাদের কথা লেখা আছে। অথচ আমি তা জানবো না ? ঘুমিয়ে রাত কাটাবো, আমি এত বড় গাফেল ? সুলতানের আবার মনে হলো, কুরআন শরিফটা পাশের ঘরে রেখে এলেই তো হয়। তাহলে আমি আরাম করে শয়ন করতে পারবো। এ চিন্তা মনে আসার সাথে সাথেই সুলতানের মন কেঁপে ওঠে। সুলতান মনে মনে বললেন। হায়, আমি কত বড় পাষণ্ড হয়ে গেছি। নিজের আরামের জন্য আল্লাহর পবিত্র কিতাবকে এ ঘর থেকে সরিয়ে দিতে চাচ্ছি। আল্লাহর সাথে আমি কত বড় গোস্তাখী করছি। ঝর ঝর করে অশ্রু গড়িয়ে পড়তে থাকে সুলতানের চোখ দিয়ে। সে রাতে আর সুলতান বিছানায় শয়ন করতে পারেননি। কোরআন তেলোয়াত করতে করতে সারা রাত পার করে দেন। সুলতান মাহমুদ গজনবী রহঃ এর পীর এবং বায়জিদ বোস্তামী রহঃ এর একটি ভবিষ্যৎ বানীঃ- আল বিরুনি , ফিরিশ্তা, গারদিজ, উতবি ও বায়হাকির মত বিখ্যাত ও নির্ভরযোগ্য ইতিহাসবিদ্গন লিখেছেন সুলতান মাহমুদ তৎকালীন বুজুর্গ আবুল হাসান খেরকানি রহমতুল্লাহ আলাইহির মুরিদ ছিলেন। আবুল হাসান খেরকানি রহমতুল্লাহ আলাইহি এমনই এক বুজুর্গ যার জন্মের প্রায় ৫০ বছর আগে হযরত বায়েজিদ বোস্তামি রহমতুল্লাহ আলাইহি উনার জন্মস্থান গ্রামের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় বলে ছিলেন এই চোরদের গ্রামে এক মহান বুজুর্গ জন্ম গ্রহন করবে। সেই বুজুর্গ আবুল হাসান খেরকানি রহমতুল্লাহ আলাইহির দরবারে তিনি নিয়মিত যাতায়াত করতেন । তিনি নিজেই হযরত আবুল হাসান খেরকানি রহমতুল্লাহ আলাইহি এর দরবারে যেতেন। একজন সুলতান হিসেবে তিনি কখনও আবুল হাসান খেরকানি রহমতুল্লাহ আলাইহি কে দরবারে ডেকে পাঠান নাই। তিনি ছদ্মবেশে বুজুর্গের দরবারে যেয়ে ইসলাহ ও পরামর্শ নিতেন। সেখানে তিনি আত্ম পরিচয় গোপন করে নিজেকে সুলতানের দুত হিসেবে পরিচয় দিতেন। তাই হযরত আবুল হাসান খেরকানি রহমতুল্লাহ আলাইহি মজলিসে সুলতানের উপস্থিতিতে বলতেন ”আমার একথা ভাবতে ভাল লাগে যে গজনীর সুলতানের দূত সুলতান নিজেই হন।

Related questions

উত্তর সন্ধানী! বেস্ট বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর ওয়েবসাইট। প্রশ্ন করুন, উত্তর নিন, সমস্যা সমাধান করুন ।
উত্তর সন্ধানী কি?
উত্তর সন্ধানী বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর এর ওয়েবসাইট।
গোপন প্রশ্ন ও উত্তর। ডিজিটাল শিক্ষায় প্রশ্নের উত্তরের সেরা ওয়েবসাইট।
...