2 Answers

0 votes
by
খাবার ভালোভাবে
সংরক্ষণ করতে হবে।
ভাল করে মাংস রান্না
করে খেতে হবে।
বোতলে বা কৌটায়
সংরক্ষণ খাবার খেতে হবে।
রাস্তার খোলা খাবার
খাওয়া যাবে না।
বেশি পিপাসা পেলে ডাব
খেতে পারেন।
পানি ফুটিয়ে খেতে হবে।
বাসন-কোসন ভালোভাবে
ধুতে হবে।
খাওয়ার আগে হাত ভালো
করে ধুতে হবে।
দুধ, কলা, ফলমূল বেশি দিন
পুরোনো হয়ে গেলে খাওয়া
যাবে না।
গরমের সময় হোটেলের
খাবার এড়িয়ে যাওয়াই
ভালো। কেননা, অনেক
হোটেলেই স্বাস্থ্য-
সচেতনতার বিষয়টি লক্ষ
রাখা হয় না।
যতটা সম্ভব টাটকা খাবার
খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।
কয়েক দিন ধরে ফ্রিজে
রাখা আছে এমন খাবার
খাওয়াও ঠিক না।
খাবার ঠিকমতো ঢেকে
রাখুন, নয়তো বিভিন্ন
ধরনের কীটপতঙ্গ খাবারে
বসে জীবাণু ছড়াতে পারে।
0 votes
by
খাদ্য দূষণ প্রতিরোধ করতে কোন ধরণের খাদ্য তা আগে নির্ধারণ করতে হবে।

রান্না করা খাদ্যের ক্ষেত্রেঃ-
১। গরম রান্নার পরপরই ঢেকে রাখতে হবে যাতে ময়লা আবর্জনা সহ বাতাসের ধুলিকণা, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক ইত্যাদি না পড়ে।

২। গরমকালে খাদ্য ৪-৫ ঘন্টার বেশি সাধারণ অবস্থায় না রাখা। এর চেয়ে বেশি প্রয়োজনে ফ্রিজ ব্যবহার করতে হবে।

শীতকালে অবশ্য সাধারণ অবস্থায় ১০ ঘন্টারও বেশি খাবার ভালো থাকে।

৩। খাবার পরিস্কার পরিচ্ছন্ন ও শুকনো স্থানে রাখতে হবে।

৪। খাবার রাখার রুম, রান্না ঘর পরিস্কার ও বদ্ধ না রেখে আলো বাতাস প্রবেশের মত রাখতে হবে।

৫। খাবারে মাছি বসা, পোকা পড়া এমনকি পিপড়া ওঠা বন্ধ করতে হবে। পিপড়া থেকে ব্যকটেরিয়া ছড়িয়ে খাবার দূষিত হয়।

৬। খাদ্যে কোনরুপ রাসায়নিক মেশানো যানেনা।

৭। বাসি পচা খাবারের পাত্র ভালো করে পরিষ্কার করতে হবে এবং রুমে বাতাস প্রবাহিত করে বাতাস পাল্টাতে হবে কেননা একবার বাসি পচা হলে জীবাণু বাতাসে ছড়িয়ে থেকে যায় যা ভালো খাবারকে দূষিত করে।

৮। খাবার কখনোই কাগজে রাখা যাবেনা, কাগজ দিয়ে ঢেকে রাখা যাবেনা। কারণ

কাগজ তৈরির সময় নানা কেমিকেল ব্যবহার হয় যা অত্যান্ত ক্ষতিকর। এছাড়া ছাপা কাগজে লেখা কালিও রাসায়নিক পদার্থ এমনকি তাতে পারদের উপাদান থাকে যা অতি মাত্রায় ক্ষতিকর। তাই দোকানের খাবার কাগজে নেয়া ঠিক নয়। খাবারের রসে কাগজ ভিজে সেই রাসায়নিক খাবারে লেগে যায় আর আমাদের পেটে যায়। যা শরীরে বিষক্রিয়া ঘটিয়ে ধীরে ধীরে ক্যান্সার সৃষ্টি করে। স্লো পয়জনিং হয়।
কাচা খাবার:
১। কাচা খাবার ভালো করে ধুতে হবে।

২। ঠান্ডা স্থানে ঢেকে রাখতে হবে। ফ্রিজে রাখাই উত্তম।

৩। ফল ফলাদি আচার করে তেলে ডুবিয়ে সংরক্ষণ করা যায়। চিনির পানির ভেতরে ডুবিয়ে রেখেও দূষণ মুক্ত রাখা যায়। টমেটো বা টক জাতীয় ফল তামা, কাসা, এলুমিনিয়াম পাত্রে না রাখাই ভালো।

Related questions

উত্তর সন্ধানী! বেস্ট বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর ওয়েবসাইট। প্রশ্ন করুন, উত্তর নিন, সমস্যা সমাধান করুন ।
উত্তর সন্ধানী কি?
উত্তর সন্ধানী বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর এর ওয়েবসাইট।
গোপন প্রশ্ন ও উত্তর। ডিজিটাল শিক্ষায় প্রশ্নের উত্তরের সেরা ওয়েবসাইট।
...