সুষম খাদ্যে নিম্নলিখিত
খাদ্য উপাদান থাকা উচিত:
কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন
ও ফ্যাটের পরিমাণ গড়ে ৪ :
১ : ১ অনুপাতে থাকা উচিত।
দেহ গঠনের উপযোগী খাদ্য
আমিষ বা প্রোটিন যেমন:
মাছ, মাংস, ডিম, ডাল, শিম
প্রভৃতি।
শক্তি ও তাপ সরবরাহকারী
খাদ্য শর্করা ও স্নেহ পদার্থ,
যেমন: চাল, গম, আলু, চিনি
ইত্যাদি।
প্রতিরক্ষামূলক খাদ্য বা
ভিটামিন ও খনিজ লবণ৷
যেমন: শাক সবজি, দুধ, ফল
ইত্যাদি।
অবশ্যই বিশুদ্ধ পানি থাকতে
হবে।
ভিটামিন
ভিটামিন বলতে খাদ্যের ঐ
সব জৈব রাসায়নিক
পদার্থকে বোঝায় যা
খাদ্যে সামন্য পরিমাণে
উপস্থিত থাকে। এটি
প্রত্যক্ষভাবে দেহ গঠনে
অংশগ্রহণ না করলেও এদের
অভাবে দেহের ক্ষয়পূরণ
বৃদ্ধিসাধন ও তাপ শক্তি
উৎপাদন ইত্যাদি বিভিন্ন
ক্রিয়াগুলো সুসম্পন্ন হতে
পারেনা। ১৯১২ সালে
বিজ্ঞানী ক্যাশিমির
ফ্রাঙ্ক ভিটামিন
আবিষ্কার করেন।
যেসব জৈব খাদ্য উপাদান
সাধারণ খাদ্যে অতি অল্প
পরিমাণে থেকে দেহের
স্বাভাবিক পুষ্টি ও বৃদ্ধিতে
সাহায্য করে এবং রোগ
প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি
করে তাকে ভিটামিন বা
খাদ্যপ্রাণ বলে।
ভিটামিনের অভাবে নানা
রকম সমস্যার আবির্ভাব হয়।
যেমন- ভিটামিন এ এর
অভাবে রাতকানা রোগ হয়,
ভিটামিন সি এর অভাবে
স্কার্ভি হয় ইত্যাদি।