in সাহিত্য ও কথাশিল্পী by
বেশিক্ষন গল্প করা, চ্যাট করার টপিক কিভাবে পাওয়া যায়?

2 Answers

0 votes
by
কথা বলা যেমন মানুষের একটি বিশেষ শক্তি, তেমনি কথা হচ্ছে সম্পদ। যেকোন মানুষের সাথে যোগাযোগ বা ভাব বিনিময় করতে হলে কথা বলতে হবে। বন্ধুদের সাথে কথা বলা বা গল্প গুজবের সময় তো কথা একটু বেশি রকম বলতে হয়। কিন্তু অনেকেই আছেন যারা একটু কম কথা বলেন বা মানুষের সাথে মেশে কম। তাদের ক্ষেত্রে কিছু সমস্যা হয়। তা হচ্ছে কিছুক্ষণ পরই কথা বলার মত কথা খুজে পাইনা। 

আসলে যারা মানুষের সাথে মেশে কম, বন্ধু বান্ধব খুবই কম। তারা একাকি সময় কাটায় বেশি। তাই তাদের কাছে বিভিন্ন রকম ইনফরমেশন থাকেনা।

ধরুন আপনার একটি বন্ধু আছে সে ক্রিকেট ভালবাসে। তাহলে তার সাথে গল্পের সময় ক্রিকেট নিয়াই কথা হবে। কাজেই আপনার ভেতর মাত্র এই একটা বিষয়ে বলার অভিজ্ঞতা থাকবে। কিন্তু যদি আপনার ১০ টা বন্ধু থাকে তাহলে ১০ রকম টপিকের অভিজ্ঞতা আপনার হবে। 

এমতাবস্থায় কারও সাথে গল্পের সময় ১০ বন্ধুর ১০ রকম মিষ্টি মধুর বা দুখের কথা, তাদের অভিজ্ঞতার কথা আপনার মনে পড়বে।

এজন্য যাহারা বলার কিছু খুজে পাননা, তারা একটু খেয়াল করে দেখবেন তাদের বন্ধুও কম।

তারা বেশি লাজুক, অন্তর্মুখী ব্যক্তিত্ব। এ কারনে তাদের বন্ধু মহল গড়ে ওঠেনি। আর এজন্য তারা বাকপটুও হননি।

এই সমস্যা থেকে বের হওয়া সহজ। কঠিন কিছুনা।

প্রথমত, সাহস করতে হবে। বন্ধুকে যা খুশি বলা শিখতে হবে। সবচেয়ে ভাল বন্ধুর কাছে লজ্জার মাথা খেতে হবে। মানে লজ্জা করা যাবেনা। ভূল বললেন নাকি সঠিক সে হিসাব করা চলবেনা। বন্ধুরা হাসবে ভাবছেন? হাসুক? তাদের কি ভূল হয়না? তাদের বোকামীতে আপনি হাসেননি? বন্ধুর সাথে বোকামী নিয়া হাসা মসকরা এটাইত বন্ধুত্বের আসল মজা। ফর্মালিটি বজায় রাখা,ভাব গম্ভীর, ঠাট বজায় রেখে চলা বন্ধুত্বের প্রকাশ নয়। 

কাজেই বন্ধুর সাথে ফ্রি মনে কথা বলুন। সাহস রাখুন।

প্রথম দিকে, বিভিন্ন খেলা, রাজনীতি, মোবাইল, প্রেম আলাপ, কার সাথে কার কি ভাব, ব্রেকাপ, জব, সুন্দরী, নায়ক নায়িকা ইত্যাদি নিয়া আলোচনা করুন। দেখবেন কয়েকদিনেই বেরিয়ে আসবে অনেক টপিক। আপনি কোন গল্প অনেকক্ষণ চালিয়ে নিতে পারবেন।
0 votes
by
কথা বলা যেমন মানুষের একটি বিশেষ শক্তি, তেমনি কথা হচ্ছে সম্পদ। যেকোন মানুষের সাথে যোগাযোগ বা ভাব বিনিময় করতে হলে কথা বলতে হবে। বন্ধুদের সাথে কথা বলা বা গল্প গুজবের সময় তো কথা একটু বেশি রকম বলতে হয়। কিন্তু অনেকেই আছেন যারা একটু কম কথা বলেন বা মানুষের সাথে মেশে কম। তাদের ক্ষেত্রে কিছু সমস্যা হয়। তা হচ্ছে কিছুক্ষণ পরই কথা বলার মত কথা খুজে পাইনা। আসলে যারা মানুষের সাথে মেশে কম, বন্ধু বান্ধব খুবই কম। তারা একাকি সময় কাটায় বেশি। তাই তাদের কাছে বিভিন্ন রকম ইনফরমেশন থাকেনা। ধরুন আপনার একটি বন্ধু আছে সে ক্রিকেট ভালবাসে। তাহলে তার সাথে গল্পের সময় ক্রিকেট নিয়াই কথা হবে। কাজেই আপনার ভেতর মাত্র এই একটা বিষয়ে বলার অভিজ্ঞতা থাকবে। কিন্তু যদি আপনার ১০ টা বন্ধু থাকে তাহলে ১০ রকম টপিকের অভিজ্ঞতা আপনার হবে। এমতাবস্থায় কারও সাথে গল্পের সময় ১০ বন্ধুর ১০ রকম মিষ্টি মধুর বা দুখের কথা, তাদের অভিজ্ঞতার কথা আপনার মনে পড়বে। এজন্য যাহারা বলার কিছু খুজে পাননা, তারা একটু খেয়াল করে দেখবেন তাদের বন্ধুও কম। তারা বেশি লাজুক, অন্তর্মুখী ব্যক্তিত্ব। এ কারনে তাদের বন্ধু মহল গড়ে ওঠেনি। আর এজন্য তারা বাকপটুও হননি। এই সমস্যা থেকে বের হওয়া সহজ। কঠিন কিছুনা। প্রথমত, সাহস করতে হবে। বন্ধুকে যা খুশি বলা শিখতে হবে। সবচেয়ে ভাল বন্ধুর কাছে লজ্জার মাথা খেতে হবে। মানে লজ্জা করা যাবেনা। ভূল বললেন নাকি সঠিক সে হিসাব করা চলবেনা। বন্ধুরা হাসবে ভাবছেন? হাসুক? তাদের কি ভূল হয়না? তাদের বোকামীতে আপনি হাসেননি? বন্ধুর সাথে বোকামী নিয়া হাসা মসকরা এটাইত বন্ধুত্বের আসল মজা। ফর্মালিটি বজায় রাখা,ভাব গম্ভীর, ঠাট বজায় রেখে চলা বন্ধুত্বের প্রকাশ নয়। কাজেই বন্ধুর সাথে ফ্রি মনে কথা বলুন। সাহস রাখুন। প্রথম দিকে, বিভিন্ন খেলা, রাজনীতি, মোবাইল, প্রেম আলাপ, কার সাথে কার কি ভাব, ব্রেকাপ, জব, সুন্দরী, নায়ক নায়িকা ইত্যাদি নিয়া আলোচনা করুন। দেখবেন কয়েকদিনেই বেরিয়ে আসবে অনেক টপিক। আপনি কোন গল্প অনেকক্ষণ চালিয়ে নিতে পারবে।

Related questions

উত্তর সন্ধানী! বেস্ট বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর ওয়েবসাইট। প্রশ্ন করুন, উত্তর নিন, সমস্যা সমাধান করুন ।
উত্তর সন্ধানী কি?
উত্তর সন্ধানী বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর এর ওয়েবসাইট।
গোপন প্রশ্ন ও উত্তর। ডিজিটাল শিক্ষায় প্রশ্নের উত্তরের সেরা ওয়েবসাইট।
...