শব্দোত্তর কম্পনের
সাহায্যে ছবি তুলে রোগ
নির্ণয়ের প্রক্রিয়াকে
আলট্রাসনোগ্রাফি বলা হয়।
আলট্রাসনোগ্রাফি দিয়ে
শরীরের ভেতরের
অঙ্গপ্রত্যঙ্গ,মাংসপেশি
ইত্যাদির ছবি তোলা হয়,
এটি করার জন্য খুব উচ্চ
কম্পাংকের শব্দ ব্যবহার
করে তার প্রতিধ্বনীকে
ব্যবহার করা হয় । শব্দের
কম্পাঙ্ক ১-১০ মেগাহার্টজ
হয়ে থাকে বলে একে
আলট্রাসনোগ্রাফি বলা
হয়ে থাকে । যে অঙ্গের
দিকে বিমটি নির্দেশ করা
হয়, সেই অঙ্গের প্রকৃতি
অনুযায়ী
প্রতিফলিত,শোষিত বা
সংবাহিত হয় । যখন বিমটি
মাংসপেশি বা রক্তের
বিভিন্ন ঘনত্বের
বিভেদতলে আপতিত হয়, তখন
তরঙ্গের একটি অংশ
প্রতিধ্বনিত হয়ে পুনরায়
ট্রান্সডিউসারে ফিরে
আসে । এই
প্রতিধ্বনিগুলোকে
বৈদ্যুতিক সংকেতে
রূপান্তর করে সমন্বিত করে
একটি পূর্ণাঙ্গ প্রতিবিম্ব
তৈরি করে ।