1 Answer

0 votes
by
শেয়ারকৃত ইলেকট্রন যুগলকে
কোনো একটি পরমাণু নিজের
দিকে অধিক আকর্ষণ করে। এ
আকর্ষণ ক্ষমতা তড়িৎ
ঋণাত্মকতা নামে পরিচিত।
এভাবে উচ্চ তড়িৎ ঋণাত্মক
পরমাণুটি শেয়ারকৃত
ইলেকট্রন যুগলকে নিজের
দিকে টেনে নেয়। ফলে ঐ
পরমাণুতে আংশিক ঋণাত্মক
চার্জ (ঠ-) এবং অপর
পরমাণুতে আংশিক ধনাত্মক
(8+) চার্জ সৃষ্টি হয়। এ
ধনাত্মক ও ঋণাত্মক মেরুকে
একত্রে ডাইপোল বলা হয়।
সমযোজী যৌগের অণুতে
ডাইপোল সৃষ্টির এ ধর্মকে
পোলারিটি বলে এবং
সংশ্লিষ্ট যৌগকে পোলার
যৌগ বলে। যেমন—
হাইড্রোজেন (2.1) অপেক্ষা
ক্লোরিনের (3.0) তড়িৎ
ঋণাত্মকতা বেশি। এদের
তড়িৎ ঋণাত্মকতার পার্থক্য
0.9। ফলে শেয়ারকৃত ইলেকট্রন
ক্লোরিন পরমাণুর দিকে
অধিক আকৃষ্ট হয় এবং
ক্লোরিন আংশিক ঋণাত্মক
ও হাইড্রোজেন আংশিক
ধনাত্মক চার্জ লাভ করে
অর্থাৎ ডাইপোল সৃষ্টি হয়।
সুতরাং HCl একটি পোলার
যৌগ।

Related questions

উত্তর সন্ধানী! বেস্ট বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর ওয়েবসাইট। প্রশ্ন করুন, উত্তর নিন, সমস্যা সমাধান করুন ।
উত্তর সন্ধানী কি?
উত্তর সন্ধানী বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর এর ওয়েবসাইট।
গোপন প্রশ্ন ও উত্তর। ডিজিটাল শিক্ষায় প্রশ্নের উত্তরের সেরা ওয়েবসাইট।
...