in সাধারণ জিজ্ঞাসা by
ফলের রানি বলা হয় আঙুরকে। লাল, কালো কিংবা সবুজ, যেমনই আঙুর হোক না কেন, উপকারিতা হিসেবে সব আঙুরই সমান। আঙুরে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি থাকে। যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়া আমাদের শরীরের জন্য আঙুর আর কী কী উপকার করে, জেনে নিন। মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ঘাটতি দূর করে আঙুরের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। সেই সঙ্গে রয়েছে ক্যারোটেনয়েড এবং পলিফেনল। এই উপাদানগুলি এক ধরণের ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট, যা ক্যান্সার রোধে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এছাড়াও, হার্টের যত্নে দারুণ কাজ দেয় আঙুরের অন্দরে থাকা এইসব পুষ্টিকর উপাদানগুলি। প্রসঙ্গত, পলিফেনলের মধ্যে আরও এক ধরণের পৌষ্টিক উপাদান থাকে, যা রেসভেরাট্রল নামে পরিচিত। এটি বিভিন্ন ক্ষতিকারক উপাদানকে প্রতিরোধ করে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমায় এবং রক্তের প্রবাহ ঠিক রাখতে বিশেষ ভূমিকা নেয়। সেই সঙ্গে রক্তচাপকে স্বাভাবিক রাখে। এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, আঙুরের সবথেকে বেশি উপকারি উপাদান হল এর খাসা এবং এর বীজ। তাই আঙুর খাওয়ার সময় বীজ এবং খোসা সমেত খাওয়ারও চেষ্টা করবেন। বহু গবেষণার দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে যে, আঙুরের মধ্যে যে রেসভেরাট্রল উপস্থিত থাকে, তা মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহে সাহায্য করে। এর ফলে যে কোনও পরিস্থিতিতে মস্তিষ্ক খুব দ্রুততার সঙ্গে কাজ করতে পারে। এছাড়াও মস্তিষ্কের বিভিন্ন অসুখ যেমন- অ্যালজাইমারের সমস্যায় আঙুর খুবই উপকার করে। সুইজারল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণা থেকে জানা গেছে যে, আঙুরের মধ্যে উপস্থিত রেসভেরাট্রল মস্তিষ্কে পর্যাপ্ত পরিমাণ রক্ত সরবরাহে সাহায্য করে, তেমনই রক্ত জমাট বেঁধে যেতে বাঁধা দেয়। এমনকি, বিভিন্ন ফ্রি র্যাডিকাল দূর করে মস্তিষ্ককে বিভিন্ন ক্ষতির হাত থেকে রক্ষাও করে। ত্বকের জন্য আঙুরের উপকারিতা- ১) সানবার্ন থেকে আমাদের ত্বককে রক্ষা করে। ২) ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না। ৩) ত্বককে পরিস্কার রাখে। ৪) ত্বকের দাগ ছোপ দূর করে। চুলের জন্য আঙুরের উপকারিতা- ১) চুল পড়া রোধ করে। ২) নিস্প্রাণ চুলে প্রাণ আনে। ৩) নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। ৪) খুশকি দূর করতে সাহায্য করে। স্বাস্থ্যের জন্য আঙুরের উপকারিতা- ১) মাথা যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দেয়। ২) অ্যালজাইমার প্রতিরোধ করে। ৩) হজমের গন্ডোগোল প্রতিরোধ করে। ৪) স্তন ক্যানসার প্রতিরোধ করে। ৫) চোখ ভালো রাখে। ৬) ডায়াবিটিস থেকে রক্ষা করে। ৭) রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কম রাখে। ৮) কিডনির বিভিন্ন সমস্যা প্রতিরোধ করে। ৯) হাঁফানি প্রতিরোধ করে। ১০) বিভিন্ন ভাইরাল ইনফেকশনের সঙ্গে লড়াই করে। ১১) কোষ্ঠকাঠিণ্য দূর করে। আঙ্গুরে পুষ্টি উপাদান: খাদ্যশক্তি ৬৯ কিলোক্যালরি, শর্করা ১৮.১ গ্রাম, চিনি ১৫.৪৮ গ্রাম, খাদ্যে ফাইবার ০.৯ গ্রাম, স্নেহ পদার্থ ০.১৬ গ্রাম, প্রোটিন ০.৭২ গ্রাম, ভিটামিনের মধ্যে থায়ামিন বি১ ০.০৬৯ মিঃগ্রাম, রিবোফ্লাভিন বি২ ০.০৭ মিঃগ্রাম, ন্যায়েসেন বি৪ ০.১৮৮ মিঃগ্রাম, প্যাটটোথনিক অ্যাসিড বি৫ ০.০৫ মিঃগ্রাম, ভিটামিন বি৬ ০.০৮৬ মিঃগ্রাম, ফোলেট বি৯ ২ মাইক্রোগ্রাম, কোলিন ৫.৬ মিঃগ্রাম, ভিটামিন সি ৩.২ মিঃগ্রাম, ভিটামিন ই ০.১৯ মিঃগ্রাম, ভিটামিন কে ১৪.৬ মাইক্রোগ্রাম, ধাতুর মধ্যে ক্যালসিয়াম ১০ মিঃগ্রাম, লোহা ০.৩৬ মিঃগ্রাম, ম্যাগনেসিয়াম ৭ মিঃগ্রাম, ম্যাঙ্গানিজ ০.০৭১ মিঃগ্রাম, ফসফরাম ২০ মিঃগ্রাম, পটাসিয়াম ১৯১ মিঃগ্রাম, সোডিয়াম ২ মিঃগ্রাম, দস্তা ০.০৭ মিঃগ্রাম এবং অন্যান্য উপাদানের মধ্যে পনি আছে ৮১ গ্রাম।

2 Answers

0 votes
by
ফলের রানি বলা হয় আঙুরকে। লাল, কালো কিংবা সবুজ, যেমনই আঙুর হোক না কেন, উপকারিতা হিসেবে সব আঙুরই সমান। আঙুরে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি থাকে। যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়া আমাদের শরীরের জন্য আঙুর আর কী কী উপকার করে, জেনে নিন। মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ঘাটতি দূর করে আঙুরের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। সেই সঙ্গে রয়েছে ক্যারোটেনয়েড এবং পলিফেনল। এই উপাদানগুলি এক ধরণের ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট, যা ক্যান্সার রোধে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এছাড়াও, হার্টের যত্নে দারুণ কাজ দেয় আঙুরের অন্দরে থাকা এইসব পুষ্টিকর উপাদানগুলি। প্রসঙ্গত, পলিফেনলের মধ্যে আরও এক ধরণের পৌষ্টিক উপাদান থাকে, যা রেসভেরাট্রল নামে পরিচিত। এটি বিভিন্ন ক্ষতিকারক উপাদানকে প্রতিরোধ করে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমায় এবং রক্তের প্রবাহ ঠিক রাখতে বিশেষ ভূমিকা নেয়। সেই সঙ্গে রক্তচাপকে স্বাভাবিক রাখে। এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, আঙুরের সবথেকে বেশি উপকারি উপাদান হল এর খাসা এবং এর বীজ। তাই আঙুর খাওয়ার সময় বীজ এবং খোসা সমেত খাওয়ারও চেষ্টা করবেন। বহু গবেষণার দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে যে, আঙুরের মধ্যে যে রেসভেরাট্রল উপস্থিত থাকে, তা মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহে সাহায্য করে। এর ফলে যে কোনও পরিস্থিতিতে মস্তিষ্ক খুব দ্রুততার সঙ্গে কাজ করতে পারে। এছাড়াও মস্তিষ্কের বিভিন্ন অসুখ যেমন- অ্যালজাইমারের সমস্যায় আঙুর খুবই উপকার করে। সুইজারল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণা থেকে জানা গেছে যে, আঙুরের মধ্যে উপস্থিত রেসভেরাট্রল মস্তিষ্কে পর্যাপ্ত পরিমাণ রক্ত সরবরাহে সাহায্য করে, তেমনই রক্ত জমাট বেঁধে যেতে বাঁধা দেয়। এমনকি, বিভিন্ন ফ্রি র্যাডিকাল দূর করে মস্তিষ্ককে বিভিন্ন ক্ষতির হাত থেকে রক্ষাও করে। ত্বকের জন্য আঙুরের উপকারিতা- ১) সানবার্ন থেকে আমাদের ত্বককে রক্ষা করে। ২) ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না। ৩) ত্বককে পরিস্কার রাখে। ৪) ত্বকের দাগ ছোপ দূর করে। চুলের জন্য আঙুরের উপকারিতা- ১) চুল পড়া রোধ করে। ২) নিস্প্রাণ চুলে প্রাণ আনে। ৩) নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। ৪) খুশকি দূর করতে সাহায্য করে। স্বাস্থ্যের জন্য আঙুরের উপকারিতা- ১) মাথা যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দেয়। ২) অ্যালজাইমার প্রতিরোধ করে। ৩) হজমের গন্ডোগোল প্রতিরোধ করে। ৪) স্তন ক্যানসার প্রতিরোধ করে। ৫) চোখ ভালো রাখে। ৬) ডায়াবিটিস থেকে রক্ষা করে। ৭) রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কম রাখে। ৮) কিডনির বিভিন্ন সমস্যা প্রতিরোধ করে। ৯) হাঁফানি প্রতিরোধ করে। ১০) বিভিন্ন ভাইরাল ইনফেকশনের সঙ্গে লড়াই করে। ১১) কোষ্ঠকাঠিণ্য দূর করে। আঙ্গুরে পুষ্টি উপাদান: খাদ্যশক্তি ৬৯ কিলোক্যালরি, শর্করা ১৮.১ গ্রাম, চিনি ১৫.৪৮ গ্রাম, খাদ্যে ফাইবার ০.৯ গ্রাম, স্নেহ পদার্থ ০.১৬ গ্রাম, প্রোটিন ০.৭২ গ্রাম, ভিটামিনের মধ্যে থায়ামিন বি১ ০.০৬৯ মিঃগ্রাম, রিবোফ্লাভিন বি২ ০.০৭ মিঃগ্রাম, ন্যায়েসেন বি৪ ০.১৮৮ মিঃগ্রাম, প্যাটটোথনিক অ্যাসিড বি৫ ০.০৫ মিঃগ্রাম, ভিটামিন বি৬ ০.০৮৬ মিঃগ্রাম, ফোলেট বি৯ ২ মাইক্রোগ্রাম, কোলিন ৫.৬ মিঃগ্রাম, ভিটামিন সি ৩.২ মিঃগ্রাম, ভিটামিন ই ০.১৯ মিঃগ্রাম, ভিটামিন কে ১৪.৬ মাইক্রোগ্রাম, ধাতুর মধ্যে ক্যালসিয়াম ১০ মিঃগ্রাম, লোহা ০.৩৬ মিঃগ্রাম, ম্যাগনেসিয়াম ৭ মিঃগ্রাম, ম্যাঙ্গানিজ ০.০৭১ মিঃগ্রাম, ফসফরাম ২০ মিঃগ্রাম, পটাসিয়াম ১৯১ মিঃগ্রাম, সোডিয়াম ২ মিঃগ্রাম, দস্তা ০.০৭ মিঃগ্রাম এবং অন্যান্য উপাদানের মধ্যে পনি আছে ৮১ গ্রাম।
0 votes
by
ফলের রানি বলা হয় আঙুরকে। লাল, কালো কিংবা সবুজ, যেমনই আঙুর হোক না কেন, উপকারিতা হিসেবে সব আঙুরই সমান। আঙুরে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি থাকে। যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়া আমাদের শরীরের জন্য আঙুর আর কী কী উপকার করে, জেনে নিন। মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ঘাটতি দূর করে আঙুরের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। সেই সঙ্গে রয়েছে ক্যারোটেনয়েড এবং পলিফেনল। এই উপাদানগুলি এক ধরণের ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট, যা ক্যান্সার রোধে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এছাড়াও, হার্টের যত্নে দারুণ কাজ দেয় আঙুরের অন্দরে থাকা এইসব পুষ্টিকর উপাদানগুলি। প্রসঙ্গত, পলিফেনলের মধ্যে আরও এক ধরণের পৌষ্টিক উপাদান থাকে, যা রেসভেরাট্রল নামে পরিচিত। এটি বিভিন্ন ক্ষতিকারক উপাদানকে প্রতিরোধ করে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমায় এবং রক্তের প্রবাহ ঠিক রাখতে বিশেষ ভূমিকা নেয়। সেই সঙ্গে রক্তচাপকে স্বাভাবিক রাখে। এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, আঙুরের সবথেকে বেশি উপকারি উপাদান হল এর খাসা এবং এর বীজ। তাই আঙুর খাওয়ার সময় বীজ এবং খোসা সমেত খাওয়ারও চেষ্টা করবেন। বহু গবেষণার দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে যে, আঙুরের মধ্যে যে রেসভেরাট্রল উপস্থিত থাকে, তা মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহে সাহায্য করে। এর ফলে যে কোনও পরিস্থিতিতে মস্তিষ্ক খুব দ্রুততার সঙ্গে কাজ করতে পারে। এছাড়াও মস্তিষ্কের বিভিন্ন অসুখ যেমন- অ্যালজাইমারের সমস্যায় আঙুর খুবই উপকার করে। সুইজারল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণা থেকে জানা গেছে যে, আঙুরের মধ্যে উপস্থিত রেসভেরাট্রল মস্তিষ্কে পর্যাপ্ত পরিমাণ রক্ত সরবরাহে সাহায্য করে, তেমনই রক্ত জমাট বেঁধে যেতে বাঁধা দেয়। এমনকি, বিভিন্ন ফ্রি র্যাডিকাল দূর করে মস্তিষ্ককে বিভিন্ন ক্ষতির হাত থেকে রক্ষাও করে। ত্বকের জন্য আঙুরের উপকারিতা- ১) সানবার্ন থেকে আমাদের ত্বককে রক্ষা করে। ২) ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না। ৩) ত্বককে পরিস্কার রাখে। ৪) ত্বকের দাগ ছোপ দূর করে। চুলের জন্য আঙুরের উপকারিতা- ১) চুল পড়া রোধ করে। ২) নিস্প্রাণ চুলে প্রাণ আনে। ৩) নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। ৪) খুশকি দূর করতে সাহায্য করে। স্বাস্থ্যের জন্য আঙুরের উপকারিতা- ১) মাথা যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দেয়। ২) অ্যালজাইমার প্রতিরোধ করে। ৩) হজমের গন্ডোগোল প্রতিরোধ করে। ৪) স্তন ক্যানসার প্রতিরোধ করে। ৫) চোখ ভালো রাখে। ৬) ডায়াবিটিস থেকে রক্ষা করে। ৭) রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কম রাখে। ৮) কিডনির বিভিন্ন সমস্যা প্রতিরোধ করে। ৯) হাঁফানি প্রতিরোধ করে। ১০) বিভিন্ন ভাইরাল ইনফেকশনের সঙ্গে লড়াই করে। ১১) কোষ্ঠকাঠিণ্য দূর করে। আঙ্গুরে পুষ্টি উপাদান: খাদ্যশক্তি ৬৯ কিলোক্যালরি, শর্করা ১৮.১ গ্রাম, চিনি ১৫.৪৮ গ্রাম, খাদ্যে ফাইবার ০.৯ গ্রাম, স্নেহ পদার্থ ০.১৬ গ্রাম, প্রোটিন ০.৭২ গ্রাম, ভিটামিনের মধ্যে থায়ামিন বি১ ০.০৬৯ মিঃগ্রাম, রিবোফ্লাভিন বি২ ০.০৭ মিঃগ্রাম, ন্যায়েসেন বি৪ ০.১৮৮ মিঃগ্রাম, প্যাটটোথনিক অ্যাসিড বি৫ ০.০৫ মিঃগ্রাম, ভিটামিন বি৬ ০.০৮৬ মিঃগ্রাম, ফোলেট বি৯ ২ মাইক্রোগ্রাম, কোলিন ৫.৬ মিঃগ্রাম, ভিটামিন সি ৩.২ মিঃগ্রাম, ভিটামিন ই ০.১৯ মিঃগ্রাম, ভিটামিন কে ১৪.৬ মাইক্রোগ্রাম, ধাতুর মধ্যে ক্যালসিয়াম ১০ মিঃগ্রাম, লোহা ০.৩৬ মিঃগ্রাম, ম্যাগনেসিয়াম ৭ মিঃগ্রাম, ম্যাঙ্গানিজ ০.০৭১ মিঃগ্রাম, ফসফরাম ২০ মিঃগ্রাম, পটাসিয়াম ১৯১ মিঃগ্রাম, সোডিয়াম ২ মিঃগ্রাম, দস্তা ০.০৭ মিঃগ্রাম এবং অন্যান্য উপাদানের মধ্যে পনি থাকে ৮১ গ্রাম

Related questions

উত্তর সন্ধানী! বেস্ট বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর ওয়েবসাইট। প্রশ্ন করুন, উত্তর নিন, সমস্যা সমাধান করুন ।
উত্তর সন্ধানী কি?
উত্তর সন্ধানী বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর এর ওয়েবসাইট।
গোপন প্রশ্ন ও উত্তর। ডিজিটাল শিক্ষায় প্রশ্নের উত্তরের সেরা ওয়েবসাইট।
...