পুং প্রজনন তন্ত্রের অন্ডথলিতে শুক্রাণু উৎপন্ন হয় মিয়োসিস কোষ বিভাজন প্রক্রিয়ায়। একটি মৃতু জীব যেমন কখনোই বাচানো যায়না তেমনি মৃতু শুক্রাণুও জীবিত করার কোন উপায় নাই। প্রতিটি শুক্রাণু নির্দিষ্ট আয়ু শেষে মারা যায়। আবার প্রতিক্ষণে নতুন শুক্রাণু তৈরি হয়। শুক্রাণু উৎপাদন একটি অবিরাম প্রক্রিয়া। সর্বক্ষণ চলছেই। তা সত্বেও শুক্রাণু সংখ্যা কমে যেতে পারে। কিন্তু মৃতু শুক্রাণু জীবিত করার উপায় খোজা কোন সমাধান নয়।
বরং প্রাকৃতিক নিয়মে আয়ু শেষে শুক্রাণু মারা যাচ্ছে নাকি অপুষ্টি জনিত কারনে বা অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের কারনে গ্রন্থি দুর্বল হয়ে মারা যাচ্ছে সেটি নির্ণয় করে ব্যবস্থা নেয়াই যুক্তিযুক্ত। আবার শুক্রাণু উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণও খুবই গুরুত্ব পূর্ণ। তাই মৃতুকে জীবিত করার ব্যর্থ চিন্তা না করে বরং উৎপাদন বৃদ্ধি, সুস্থ সবল রাখার জন্য পুষ্টি বৃদ্ধি নিয়ে ভাবুন। অধিকাংশ মানুষ কবিরাজি পন্থা গ্রহণ করে নিজেদের ক্ষতি করছে। অনলাইনের সুবাদে সঠিক পন্থা বাদ দিয়া সব কাচা পেয়াজ রসুন খেতে ব্যস্ত যা শুক্রাণুর ক্ষতি করে।