in পদার্থবিজ্ঞান by

Something about the universe

1 Answer

+1 vote
by
আমারা রাতের আকাশে যে তাঁরা দেখি আজ থেকে হাজার হাজার বছর আগেও মানুষ সূর্য, তারা, উল্কা, ছায়াপথ, ধূমকেতু ইত্যাদি পর্যবেক্ষণ করে তাদের সম্বন্ধে জানার চেষ্টা করতো । সেই সময় আজকের মত বিজ্ঞান এত উন্নত ছিলনা । ঘড়ি, ক্যালেন্ডার, কম্পাসও ছিলনা । চাঁদ ও সূর্যের চলাচল দেখে দিন, দিক, মাস, সময়, বছর গণনা করা হত । সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে মোটামুটি উপরের দিকে ১০০০ কিলোমিটার উচ্চতা পর্যন্ত যে শূন্যস্থান আছে তাকে আকাশ বলা হয় । পৃথিবী ছাড়িয়ে রাতের আকাশে তাকালে যতদূর দেখা যায় সেই বিশাল ফাঁকা শূন্যস্থান কে মহাকাশ বলে ।

মহাবিশ্ব  মহাবিশ্ব সৃষ্টি নিয়ে অনেক মত পার্থক্য আছে । আধুনিক মত অনুসারে – মহাবিশ্বের সমস্ত পদার্থ একটি বালির কণার থেকেও ছোটো অবস্থায় ছিল । প্রায় ১৪০০ কোটি বছর আগে প্রচুর তাপ ও শক্তি নিয়ে এর প্রসারণ শুরু হয় । সেই সঙ্গে প্রচুর গ্যাসের মহাজাগতিক মেঘ ও ধূলিকণা তৈরি হয় । কোটি কোটি বছর ধরে  এই গ্যাস আর মেঘ থেকে তৈরি হয় গ্রহ, উপগ্রহ, নক্ষত্র, ছায়াপথ, উল্কা, ধূমকেতু নীহারিকা ইত্যাদি । মহাকাশের পরিসীমা ঠিক কতদূর সেটা মানুষের ধারনার বাইরে ।

 মহাকাশে রয়েছে বিভিন্ন মহাজাগতিক বস্তু । এগুলি হল - গ্রহ, উপগ্রহ, নক্ষত্র, ছায়াপথ, উল্কা, ধূমকেতু নীহারিকা ইত্যাদি ।আমরা এগুলি সম্বন্ধে কিছু কথা জেনে নেব ।
উত্তর সন্ধানী! বেস্ট বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর ওয়েবসাইট। প্রশ্ন করুন, উত্তর নিন, সমস্যা সমাধান করুন ।
উত্তর সন্ধানী কি?
উত্তর সন্ধানী বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর এর ওয়েবসাইট।
গোপন প্রশ্ন ও উত্তর। ডিজিটাল শিক্ষায় প্রশ্নের উত্তরের সেরা ওয়েবসাইট।
...