ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধির উপায়ঃ
প্রসাধনীঃ সকল প্রকার কসমেটিক ক্রিম বাদ দিতে হবে। যত দামি ক্রিমই হোক না কেন তা মাখলে ত্বক সাময়কি অর্থাৎ মাখার দু একদিন উজ্জ্বল দেখায়। মূলত এসব রাসায়নিক ক্রিল ত্বকের উপরের স্তরকে মেরে ক্ষয় করে উঠিয়ে মধ্যের সজীব কোষযুক্ত ত্বক বের করে ফলে সজীব কোষ লালচে দেখায়। একে উজ্জ্বল মনে করে ভুল করে। এতে ত্বকের স্থায়ী ক্ষতি হয়, স্নায়ুর ক্ষতি। ত্বকের ক্যান্সার হতে পারে।
ত্বক উজ্জ্বল করতে শুধু মাত্র মুলতানি মাটি ব্যবহার করা যেতে পারে দিনে একবার করে তবে ৫মিনিটের বেশি লাগানো যাবেনা। একটানা এক সপ্তাহের বেশি লাগানো যাবেনা।
প্রাকৃতিক নিয়মঃ কাচা হলুদ ও নিম পাতা বেটে মুখে মাখলে ত্বক উজ্জ্বল ও স্নিগ্ধ হয়।
অতি ভাজা খাবার নিষেধ, তেলে ভাজা খাবার প্রথম কয়েকদিন ত্বকে তেল জমিয়ে উজ্জ্বল করে দেয়। এরপর পরই সেই জমা তেল খরচ হয়ে বা শেষ হয়ে ত্বক কুচকে ঢিলা ঢালা হয়ে যায় ফলে বয়সের ছাপ পড়ে।
প্রচুর শাক সবজি ও ঝোলের তরকারি ত্বকের জন্য উত্তম।
ভিটামিনঃ ত্বকের জন্য ভিটামিন এ এবং ই অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন ই ত্বককে উজ্জ্বল করে, সুন্দর ও সুস্থ্য রাখে।
পরিমাণ মত পানি পান করতে হবে।
এরকম অনেক চেষ্টার পরও যদি ত্বক ভালো না হয় তবে স্ক্রিন ডাক্তার দেখাতে হবে। কারণ হরমোন জনিত সমস্যার জন্য ত্বকের পিমপল, ব্রণ, মেস্তা জাতীয় সমস্যা দেখা দেয়। হরমোনের ফাংশানে ত্বক দিয়ে বিভিন্ন মেটাবলিক পদার্থ নির্গমন ও ত্বকের উপাদানের ত্বকে আসতে বাধার জন্যই এমনটা হয়ে থাকে।