1 Answer

0 votes
by
 
Best answer
উপকারীতা ও গুনাগুনঃ শ্বেতী রোগ: বহেড়ার বিচির শাঁসের তেল বের করে নিয়মিত শ্বেতীর উপর লাগালে অল্প দিনেই গায়ের রঙ স্বাভাবিক হবে। আমাশয়:রক্ত আমাশয় হলে প্রতিদিন পানির সাথে বহেড়া ফলের চূর্ণ মিশিয়ে পান করলে আমাশয় ভালো হয়ে যাবে। অকালে চুল পাকা: অনেকেই আছে যাদের অকালে চুল পেকে যায়। বহেড়া ফলের বিচি বাদ দিয়ে শুধু খোসা নিয়ে পানি দিয়ে ভালো ভাবে মসৃণ করে বাটুন ,এবার বাটা মিশ্রণটি এক কাপ পানিতে গুলে সেই পানি ছেঁকে নিন।এবার সেই পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত করলে উপকার পাওয়া যাবে। কফ: আধা চা চামচ বহেড়া চূর্ণ ও ঘি একসাথে গরম করে তার সাথে মধু মিশিয়ে চেটে খেলে কফের সমস্যা কমে যায়। অকালে টাক পড়া: যাদের মাথায় অকালে টাক পড়েছে তারা বহেড়ার বিচির শাঁস অল্প পানিতে মিহি করে বেটে টাকে লাগালে উপকার পাওয়া যায়। ফুলো কমানোর জন্য: শরীরেরে কোন স্থানে ফুলে গেলে বহেড়ার ছাল বেটে একটু গরম করে নিয়ে ফুলো জায়গায় প্রলেপ দিলে ফুলো কমে যাবে । কৃমি রোগ : বহেড়া বিচি বাদ দিয়ে শাঁশের গুড়া ডালিম পাতার রসের সাথে মিশিয়ে খেলে কৃমি দূর হয়। শ্লেস্মায়ঃ আধা চা-চামচ বহেড়া গুড়া, ঘি গরম করে তার সাথে মিশিয়ে আবার গরম করে মধু মিশিয়ে চেটে খেলে উপকার পাওয়া যায়। ইন্দ্রিয়-দৌর্বল্যেঃ এ রোগ থেকে মুক্তি পেতে হলে রোজ দু’টি করে বহেড়া বিচির শাঁস খেতে হবে। এর ফলে এই রোগ ভাল হয়।

Related questions

উত্তর সন্ধানী! বেস্ট বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর ওয়েবসাইট। প্রশ্ন করুন, উত্তর নিন, সমস্যা সমাধান করুন ।
উত্তর সন্ধানী কি?
উত্তর সন্ধানী বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর এর ওয়েবসাইট।
গোপন প্রশ্ন ও উত্তর। ডিজিটাল শিক্ষায় প্রশ্নের উত্তরের সেরা ওয়েবসাইট।
...