শরীরের কোন স্থানে জীবানু প্রবেশ করলে, কিছু ফুটে গেলে, কাটা ছেড়ার জন্য ইনফেকশন হলে সেখানে ফোড়া হয়। আবার দেহের প্রতিরক্ষামূলক কিছু ন্যাচারাল কিলার সেল মারা গেলে ঐ কোষগুলোকে ধ্বংস করতে ফোড়া হয়।
ফোড়া বা ফোড়ার পুজ মূলত দেহের শ্বেত রক্ত কণিকা। এরা এসে জীনানুকে খেয়ে ফেলে তারপর আবদ্ধ হয়ে আটকে পড়লে ফোড়া হিসাবে গলে বেরিয়ে এসে আমাদের দেহকে বড় ধরনের জীবানুর ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।