in বাংলা by
ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক গুলো লিখ?

2 Answers

0 votes
by
ভূমিকাঃ ভৌগোলিকভাবে বাংলাদেশের নিকটতম প্রতিবেশী দেশ ভারত। তাই স্বাভাবিকভাবেই বাংলাদেশের বৈদেশিক নীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ সৃষ্টির পর থেকে ভারতের সাথে বাংলাদেশের গভীর সম্পর্ক গড়ে উঠে। দুটি দেশের মধ্যে যে রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মিল রয়েছে সেটিই মূলত এই সম্পর্কের ভিত্তি হিসেবে কাজ করেছে। ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কঃ প্রতিবেশী হিসেবে ভারত বাংলাদেশ পরস্পর একে অপরকে সর্বদা সহযোগিতা করে থাকে। যার ফলে উভয়ের মাঝেই সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তবে সম্পর্কের ভালো ও খারাপ উভয়দিকই রয়েছে। নিম্নে সে বিষয় সম্পর্কে আলোকপাত করা করা হলো- সম্পর্কের ভালো দিকঃস্বাধীনতা যুদ্ধের সময় হতে আজ পর্যন্ত ভারতের সাথে বাংলাদেশের খুব ভালো সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। সম্পর্কের এ ভালো দিকগুলো হলো- স্বাধীনতা যুদ্ধঃ ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের মাধ্যমে পৃথিবীর মানচিত্রে বাংলাদেশ নামক একটা নতুন ভূ-খন্ডের সৃষ্টি হয়। যেখানে ভারত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। ভারতের সহযোগিতা ছাড়া এত অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সম্ভবপর ছিল না। সে সময় বাংলাদেশের লক্ষ লক্ষ মানুষ ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল। তারা অসংখ্য বাঙালি যুবককে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ যোদ্ধা হিসেবে গড়ে তোলে। শুধু তাই নয় ভারতীয় সেনাবাহিনী এবং বাংলাদেশের মুক্তিবাহিনী মিলে গঠন করেছিল যৌথবাহিনী। এর ফলেই মাত্র ৯ মাসের মধ্যে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করতে সমর্থ হয়। তাছাড়া স্বাধীনতার প্রথম স্বীকৃতিটাও আসে ভারতের কাছ থেকে। বাণিজ্যঃ ভারতের সাথে বাংলাদেশের ব্যাপক বাণিজ্যিক সম্পর্ক রয়েছে। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যসহ বিভিন্ন দ্রব্যাদি ভারত থেকে এদেশে আমদানি করা হয়। আবার বাংলাদেশ থেকেও বিভিন্ন জিনিস ভারতে রপ্তানি করা হয়। যার ফলে দুদেশের মধ্যে বাণিজ্যিক দিক দিয়ে একটা মধুর সম্পর্ক স্থাপিত হয়েছে। পাশাপাশি বিভিন্ন সময় বাণিজ্যিক চুক্তিও সম্পাদিত হয়েছে। যা দুটি দেশের অর্থব্যবস্থাকে অনেকখানি প্রভাবিত করছে। সন্ত্রাস প্রতিরোধ এবং অবৈধ মাদক পাচার রোধ চুক্তিঃ কোনো সন্ত্রাসী চক্র এবং তাদের সহযোগিরা যদি দেশবিরোধী সন্ত্রাসী কর্মকান্ড চালায় এবং তাতে রাষ্ট্রীয় সীমানা ব্যবহার করে তবে দুটি দেশ প্রয়োজনীয় ও গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় করতে পারবে। এছাড়া অবৈধ মাদক পাচার এবং তার অপব্যবহার বন্ধের জন্য চুক্তি সম্পাদান করেছে উভয় দেশ। সেটি ভারত ও বাংলাদেশের সন্ত্রাস দমনে সাহায্য করে। ঋণ সহায়তা চুক্তিঃ কোনো দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য প্রতিবেশী বা অন্য কোনো দেশের ঋণ সহায়তা দরকার। সেটি বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিদ্যমান রয়েছে। সম্প্রতি তথা ২০১০ সালের ৭ আগস্ট ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে সাত হাজার কোটি টাকার ঋণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। যার সঠিক বিনিয়োগে দেশের অর্থনীতি চাঙ্গা হতে পারে। যোগাযোগ ব্যবস্থাঃ ভারতের সাথে বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে। দুদেশের মধ্যে বিমান যোগাযোগ ছাড়াও রেল ও সড়ক যোগাযোগ চালু হয়েছে। যার মাধ্যমে পণ্য পরিবহন ও যাত্রী বহনের সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে। বিদ্যুৎ সুবিধাঃ বিদ্যুৎ ছাড়া বর্তমান যুগকে কল্পনাই করা যায় না। তাই দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য ২০১০ সালের ২৬ জুলাই বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ৩৫ বছর মেয়াদি বিদ্যুৎ সঞ্চালন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এছাড়া ২০১০ সালের ১২ জানুয়ারি যে ৫০ দফা ঘোষণা দেয়া হয় সেখানেও বাংলাদেশকে ভারত ২৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ দিতে সম্মত হয়। সম্পর্কের নেতিবাচক দিকঃ ভারত বাংলাদেশ সম্পর্কের যেমন ভালো দিক রয়েছে। বিপরীতে খারাপ দিকও কম নয়। উভয় দেশের সম্পর্কের খারাপ দিকগুলো হলো- পানি বণ্টন সমস্যাঃ স্বাধীনতা লাভের পর বাংলাদেশ প্রথম যে সমস্যার সম্মুখীন হয় তা হলো পানি বণ্টন সমস্যা। বাংলাদেশের প্রায় সকল নদীর পানির উৎস হচ্ছে ভারত। তাই আমাদের পানির প্রবাহ মূলত ভারতের উপর নির্ভরশীল। আর বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ হওয়ায় পানির প্রয়োজনীয়তা খুব বেশি। কিন্তু ভারত বরাবরই এ প্রয়োজনীয়তাকে আগ্রহ্য করে এসেছে। ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণের ফলে পদ্মার প্রবাহ স্তিমিত হয়ে গেছে। বর্তমানে যে টিপাইমুখ বাঁধ দেয়ার কথা বলা হচ্ছে যা কার্যকর হলে বাংলাদেশ ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হবে। বিএসএফের কর্মকান্ডঃ ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ কর্তৃক বাংলাদেশি নাগরিকদের হত্যা নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। তারা নির্বিচারে বাংলাদেশি নাগরিকদের হত্যা করলেও তার কোনো বিচার হয় না। স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত শত শত মানুষ সীমান্তে বিএসএফ কর্তৃক নির্মমভাবে হত্যার শিকার হয়। যা দুটি দেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটা বড় হুমকি। গ্যাস রপ্তানির ক্ষেত্রে বিতর্কঃ বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যকার আরেকটি সমস্যা হচ্ছে গ্যাস রপ্তানির ক্ষেত্রে সমস্যা। রপ্তানি করার মতো যথেষ্ট গ্যাস আমাদের দেশে মজুদ নেই। কিন্তু ভারত গ্যাস রপ্তানি করার জন্য বাংলাদেশকে ব্যাপক চাপ প্রয়োগ করছে। ফলে উভয় দেশের মাঝে সমস্যা নতুন করে রূপ নিচ্ছে। অবাধ বাণিজ্য চুক্তিঃ ভারত এবং বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে রয়েছে চরম ভারসাম্যহীনতা। তার উপর আবার প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে অবাধ বাণিজ্য চুক্তি। এর ফলে ভারতের পণ্য মুক্তভাবে বাংলাদেশে প্রবেশাধিকার পাবে। যে কারণে বাংলাদেশের পণ্য ও শিল্প
0 votes
by
ভূমিকাঃ ভৌগোলিকভাবে বাংলাদেশের নিকটতম প্রতিবেশী দেশ ভারত। তাই স্বাভাবিকভাবেই বাংলাদেশের বৈদেশিক নীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ সৃষ্টির পর থেকে ভারতের সাথে বাংলাদেশের গভীর সম্পর্ক গড়ে উঠে। দুটি দেশের মধ্যে যে রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মিল রয়েছে সেটিই মূলত এই সম্পর্কের ভিত্তি হিসেবে কাজ করেছে। ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কঃ প্রতিবেশী হিসেবে ভারত বাংলাদেশ পরস্পর একে অপরকে সর্বদা সহযোগিতা করে থাকে। যার ফলে উভয়ের মাঝেই সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তবে সম্পর্কের ভালো ও খারাপ উভয়দিকই রয়েছে। নিম্নে সে বিষয় সম্পর্কে আলোকপাত করা করা হলো- সম্পর্কের ভালো দিকঃস্বাধীনতা যুদ্ধের সময় হতে আজ পর্যন্ত ভারতের সাথে বাংলাদেশের খুব ভালো সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। সম্পর্কের এ ভালো দিকগুলো হলো- স্বাধীনতা যুদ্ধঃ ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের মাধ্যমে পৃথিবীর মানচিত্রে বাংলাদেশ নামক একটা নতুন ভূ-খন্ডের সৃষ্টি হয়। যেখানে ভারত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। ভারতের সহযোগিতা ছাড়া এত অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সম্ভবপর ছিল না। সে সময় বাংলাদেশের লক্ষ লক্ষ মানুষ ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল। তারা অসংখ্য বাঙালি যুবককে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ যোদ্ধা হিসেবে গড়ে তোলে। শুধু তাই নয় ভারতীয় সেনাবাহিনী এবং বাংলাদেশের মুক্তিবাহিনী মিলে গঠন করেছিল যৌথবাহিনী। এর ফলেই মাত্র ৯ মাসের মধ্যে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করতে সমর্থ হয়। তাছাড়া স্বাধীনতার প্রথম স্বীকৃতিটাও আসে ভারতের কাছ থেকে। বাণিজ্যঃ ভারতের সাথে বাংলাদেশের ব্যাপক বাণিজ্যিক সম্পর্ক রয়েছে। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যসহ বিভিন্ন দ্রব্যাদি ভারত থেকে এদেশে আমদানি করা হয়। আবার বাংলাদেশ থেকেও বিভিন্ন জিনিস ভারতে রপ্তানি করা হয়। যার ফলে দুদেশের মধ্যে বাণিজ্যিক দিক দিয়ে একটা মধুর সম্পর্ক স্থাপিত হয়েছে। পাশাপাশি বিভিন্ন সময় বাণিজ্যিক চুক্তিও সম্পাদিত হয়েছে। যা দুটি দেশের অর্থব্যবস্থাকে অনেকখানি প্রভাবিত করছে। সন্ত্রাস প্রতিরোধ এবং অবৈধ মাদক পাচার রোধ চুক্তিঃ কোনো সন্ত্রাসী চক্র এবং তাদের সহযোগিরা যদি দেশবিরোধী সন্ত্রাসী কর্মকান্ড চালায় এবং তাতে রাষ্ট্রীয় সীমানা ব্যবহার করে তবে দুটি দেশ প্রয়োজনীয় ও গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় করতে পারবে। এছাড়া অবৈধ মাদক পাচার এবং তার অপব্যবহার বন্ধের জন্য চুক্তি সম্পাদান করেছে উভয় দেশ। সেটি ভারত ও বাংলাদেশের সন্ত্রাস দমনে সাহায্য করে। ঋণ সহায়তা চুক্তিঃ কোনো দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য প্রতিবেশী বা অন্য কোনো দেশের ঋণ সহায়তা দরকার। সেটি বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিদ্যমান রয়েছে। সম্প্রতি তথা ২০১০ সালের ৭ আগস্ট ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে সাত হাজার কোটি টাকার ঋণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। যার সঠিক বিনিয়োগে দেশের অর্থনীতি চাঙ্গা হতে পারে। যোগাযোগ ব্যবস্থাঃ ভারতের সাথে বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে। দুদেশের মধ্যে বিমান যোগাযোগ ছাড়াও রেল ও সড়ক যোগাযোগ চালু হয়েছে। যার মাধ্যমে পণ্য পরিবহন ও যাত্রী বহনের সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে। বিদ্যুৎ সুবিধাঃ বিদ্যুৎ ছাড়া বর্তমান যুগকে কল্পনাই করা যায় না। তাই দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য ২০১০ সালের ২৬ জুলাই বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ৩৫ বছর মেয়াদি বিদ্যুৎ সঞ্চালন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এছাড়া ২০১০ সালের ১২ জানুয়ারি যে ৫০ দফা ঘোষণা দেয়া হয় সেখানেও বাংলাদেশকে ভারত ২৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ দিতে সম্মত হয়। সম্পর্কের নেতিবাচক দিকঃ ভারত বাংলাদেশ সম্পর্কের যেমন ভালো দিক রয়েছে। বিপরীতে খারাপ দিকও কম নয়। উভয় দেশের সম্পর্কের খারাপ দিকগুলো হলো- পানি বণ্টন সমস্যাঃ স্বাধীনতা লাভের পর বাংলাদেশ প্রথম যে সমস্যার সম্মুখীন হয় তা হলো পানি বণ্টন সমস্যা। বাংলাদেশের প্রায় সকল নদীর পানির উৎস হচ্ছে ভারত। তাই আমাদের পানির প্রবাহ মূলত ভারতের উপর নির্ভরশীল। আর বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ হওয়ায় পানির প্রয়োজনীয়তা খুব বেশি। কিন্তু ভারত বরাবরই এ প্রয়োজনীয়তাকে আগ্রহ্য করে এসেছে। ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণের ফলে পদ্মার প্রবাহ স্তিমিত হয়ে গেছে। বর্তমানে যে টিপাইমুখ বাঁধ দেয়ার কথা বলা হচ্ছে যা কার্যকর হলে বাংলাদেশ ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হবে। বিএসএফের কর্মকান্ডঃ ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ কর্তৃক বাংলাদেশি নাগরিকদের হত্যা নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। তারা নির্বিচারে বাংলাদেশি নাগরিকদের হত্যা করলেও তার কোনো বিচার হয় না। স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত শত শত মানুষ সীমান্তে বিএসএফ কর্তৃক নির্মমভাবে হত্যার শিকার হয়। যা দুটি দেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটা বড় হুমকি। গ্যাস রপ্তানির ক্ষেত্রে বিতর্কঃ বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যকার আরেকটি সমস্যা হচ্ছে গ্যাস রপ্তানির ক্ষেত্রে সমস্যা। রপ্তানি করার মতো যথেষ্ট গ্যাস আমাদের দেশে মজুদ নেই। কিন্তু ভারত গ্যাস রপ্তানি করার জন্য বাংলাদেশকে ব্যাপক চাপ প্রয়োগ করছে। ফলে উভয় দেশের মাঝে সমস্যা নতুন করে রূপ নিচ্ছে। অবাধ বাণিজ্য চুক্তিঃ ভারত এবং বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে রয়েছে চরম ভারসাম্যহীনতা। তার উপর আবার প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে অবাধ বাণিজ্য চুক্তি। এর ফলে ভারতের পণ্য মুক্তভাবে বাংলাদেশে প্রবেশাধিকার পাবে। যে কারণে বাংলাদেশের পণ্য ও শিল্প।

Related questions

উত্তর সন্ধানী! বেস্ট বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর ওয়েবসাইট। প্রশ্ন করুন, উত্তর নিন, সমস্যা সমাধান করুন ।
উত্তর সন্ধানী কি?
উত্তর সন্ধানী বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর এর ওয়েবসাইট।
গোপন প্রশ্ন ও উত্তর। ডিজিটাল শিক্ষায় প্রশ্নের উত্তরের সেরা ওয়েবসাইট।
...