2 Answers

0 votes
by
জিহ্বা,,,,,,,,
0 votes
by
অন্যন্য সকল প্রাণীর মতই কুকুরের দেহের তাপমাত্রাও নিয়ন্ত্রিত হয় ত্বকের মাধ্যমে। কুকুর তার দেহের তাপ ত্বকের মাধ্যমেই বের করে দিয়ে নিজেকে স্বাভাবিক রাখে। আর ত্বককে নিয়ন্ত্রণ করে আবার লোম।

এছাড়াও দেহের তাপমাত্রার ভারসাম্য রক্ষা করে মূলত শ্বাস প্রশ্বাস। দেহের রক্ত দেহের ভেতর কোষে উৎপন্ন তাপ ফুসফুসে বয়ে আনে। ফুসফুস তা প্রশ্বাসের সাথে বাইরে বের করে দেয়। স্তন্যপায়ী প্রাণী বা ফুসফুস ধারী প্রাণীদের এটি একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া।
কিন্তু পরিবেশ অতিরিক্ত গরম হলে কুকুর দেহের তাপ স্বাভাবিক ভাবে ঠিক রাখতে পারেনা কারণ ত্বক ঘামে খুব কমই এবং শরীরের লোম অতিরিক্ত তাপ বের হতে দেয়না।

এজন্য অতিরিক্ত গরমের সময় কুকুর হা করে জিহব্বা লম্বা করে বের করে ঝুলিয়ে দিয়ে সশব্দে নি:শ্বাস নেয় এবং বেশ দ্রুত। এতে নি:শ্বাসের সময় অতিরিক্ত তাপ দ্রুত বেশি করে বের হতে পারে। আবার জিহব্বা থেকেও কিছু তাপ বেরিয়ে যায়। জিহব্বা থেকে যতটা না তাপ বের হয় তার চেয়ে তাপ বের হতে সাহায্য করে জিহব্বা। জিহব্বার লালাযুক্ত পানির উপর দিয়ে গলবিল দিয়ে তাপ বের করে দেওয়ার সময় জিহব্বার পানি-লালাকে বাষ্পায়িত করে কিন্তু আমরা জানি পানি বাষ্প হতে সুপ্ত তাপ দরকার এই সুপ্ততাপ জিহব্বা থেকে নিয়েই বাষ্প হয়ে বাতাসে উড়ে যায়। ফলে জিহব্বা সুপ্ততাপ হাতিয়ে শীতল হয় এত কুকুর আরামবোধ করে। এই প্রক্রিয়াটি অল্প কিছু প্রাণীতে সামান্য ঘটে কিন্তু কুকুরেই বেশি ঘটে বলে আলোচনায় উঠে আসে কুকুর জিহব্বা দিয়ে তাপ বের করে দেয়।
যেখানে আসল ব্যাপার উপরে বর্ণিত হল।
উত্তর সন্ধানী! বেস্ট বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর ওয়েবসাইট। প্রশ্ন করুন, উত্তর নিন, সমস্যা সমাধান করুন ।
উত্তর সন্ধানী কি?
উত্তর সন্ধানী বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর এর ওয়েবসাইট।
গোপন প্রশ্ন ও উত্তর। ডিজিটাল শিক্ষায় প্রশ্নের উত্তরের সেরা ওয়েবসাইট।
...