in ধর্ম ও আধ্যাত্মিক বিষয় by
ইসলামী আইন ও বিচার ব্যবস্থা কিরুপ?

2 Answers

0 votes
by
আল্লাহু তায়ালার আদেশ নিষেধ বা কোরআনের নির্দেশ, নবী (সঃ) এর ব্যাখ্যা ইত্যাদি মোতাবেক শাসন ব্যবস্থা ও বিচারকে ইসলামী আইন ও বিচার ব্যবস্থা বলে। যেহেতু এগুলো শরীয়া অনুযায়ী হয় তাই একে শরীয়াহ আইনও বলে থাকে।

কিন্তু মনে রাখা দরকার যে, যেকোন একজন মানুষ তার নিজের বক্তব্য মতামত ইত্যাদিকে শরীয়াহ আইন বলে চালাতে পারেন না। কিন্তু দুখের বিষয় হল যাহারা শরীয়াহ আইন প্রতিষ্ঠা করতে চাই তাদের অনেকে শুধুমাত্র নিজেদের স্বার্থে, ক্ষমতার স্বার্থে নিজেদের মতামত কৌশলকে শরীয়াহ আইনের নামে চালাতে ব্যস্ত থাকে। আর শরীয়াহ এর কঠিন নিয়ম গুলো প্রচার করে ভয় দেখায়। কিন্তু আল্লাহ কখনো কঠোর আইন প্রয়োগ করতে বলেননি। এমনি নবী (সঃ) ইসলাম প্রচারের সময় নির্যাতিত হয়েও তাদের জন্য কেবল ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন। মক্কা বিজয়ের পর কাউকে শাস্তি দেননি বরং বিদায় হজ্জ্বের ভাষণে সবাইকে ক্ষমা করে দিয়েছেন।

নবী (সাঃ) এর শাসন ব্যবস্থায় আজও পর্যন্ত কেউ বলতে পারেনি, দেখাতে পারেননি যে তিনি আইনের নামে কঠোর অমানবিক শাস্তি দিয়েছেন।
কিন্তু বর্তমান শাসকরা এটাই করে বলে অনেকেই মনে করেন শরীয়াহ আইন ভালনা, এটি মানেই অধিকারহীন, বিপদ।
আমাদের সত্য প্রচার করা উচিত সততাই শান্তি প্রতিষ্ঠার মূল ভিক্তি।

কুট কৌশল দিয়া সাময়িক মানুষকে দমিয়ে রাখা যায় কিন্তু শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যায়না।
0 votes
by
আল্লাহু তায়ালার আদেশ নিষেধ বা কোরআনের নির্দেশ, নবী (সঃ) এর ব্যাখ্যা ইত্যাদি মোতাবেক শাসন ব্যবস্থা ও বিচারকে ইসলামী আইন ও বিচার ব্যবস্থা বলে। যেহেতু এগুলো শরীয়া অনুযায়ী হয় তাই একে শরীয়াহ আইনও বলে থাকে। কিন্তু মনে রাখা দরকার যে, যেকোন একজন মানুষ তার নিজের বক্তব্য মতামত ইত্যাদিকে শরীয়াহ আইন বলে চালাতে পারেন না। কিন্তু দুখের বিষয় হল যাহারা শরীয়াহ আইন প্রতিষ্ঠা করতে চাই তাদের অনেকে শুধুমাত্র নিজেদের স্বার্থে, ক্ষমতার স্বার্থে নিজেদের মতামত কৌশলকে শরীয়াহ আইনের নামে চালাতে ব্যস্ত থাকে। আর শরীয়াহ এর কঠিন নিয়ম গুলো প্রচার করে ভয় দেখায়। কিন্তু আল্লাহ কখনো কঠোর আইন প্রয়োগ করতে বলেননি। এমনি নবী (সঃ) ইসলাম প্রচারের সময় নির্যাতিত হয়েও তাদের জন্য কেবল ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন। মক্কা বিজয়ের পর কাউকে শাস্তি দেননি বরং বিদায় হজ্জ্বের ভাষণে সবাইকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। নবী (সাঃ) এর শাসন ব্যবস্থায় আজও পর্যন্ত কেউ বলতে পারেনি, দেখাতে পারেননি যে তিনি আইনের নামে কঠোর অমানবিক শাস্তি দিয়েছেন। কিন্তু বর্তমান শাসকরা এটাই করে বলে অনেকেই মনে করেন শরীয়াহ আইন ভালনা, এটি মানেই অধিকারহীন, বিপদ। আমাদের সত্য প্রচার করা উচিত সততাই শান্তি প্রতিষ্ঠার মূল ভিক্তি। কুট কৌশল দিয়া সাময়িক মানুষকে দমিয়ে রাখা যায়।

Related questions

উত্তর সন্ধানী! বেস্ট বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর ওয়েবসাইট। প্রশ্ন করুন, উত্তর নিন, সমস্যা সমাধান করুন ।
উত্তর সন্ধানী কি?
উত্তর সন্ধানী বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর এর ওয়েবসাইট।
গোপন প্রশ্ন ও উত্তর। ডিজিটাল শিক্ষায় প্রশ্নের উত্তরের সেরা ওয়েবসাইট।
...